BDEMR遠隔医療অ্যাপআমাদেরসামগ্রিকসুবিধারঅং এই এপের মাধ্যমে রোগী তার সমস্ত মেডিকেল তথ্য সংরক্ষণ করতে পারবেন। প্রতিদিনের রক্তচাপ, রক্তে শর্করার পরিমাণ, নাড়ীর গতি, অক্সিজেনের দ্রবীভূত হওয়ার শতকরা হার, ওজন, উচ্চতা , বিএমআই নিয়মিত লিখে জমা রাখতে পারবেন। সেই লিখে রাখা তথ্য রোগীর চিকিৎসক তার চেম্বারে বসেই দেখতে পাবেন অন্য একটি এপের মাধ্যমে । চিকিৎসক যদি প্রেস্ক্রিপশান বা কোনো পরীক্ষা পরামর্শ দেন, তা আবার রোগীর এপে হাজির হবে নিমেষেই। ক্লিনিক বা হাসপাতাল থেকে পরীক্ষার রিপোর্ট তৈরি হলেই তা সাথে সাথে পৌঁছে যাবে রোগীর কাছে বা চিকিৎসকের কাছে। ফলেস্বল্পসময়েচিকিৎসাপৌঁছেযাবে রাস্তার জ্যাম অথবা চিকিৎসকের চেম্বারে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে গুরুত্বপূর্ণ শ্রম ঘণ্টার অপচয় হবে না।
সমগ্রপদ্ধতিকাজকরেসার্ভারেরমাধ্ এর অর্থ রোগীর বা চিকিৎসকের তৈরি করা ফাইল কম্পিউটার বা ফোনের বদলে জমা থাকে “ক্লাউডে”। মেঘ যেমন আকাশে ভাসে, এই তথ্য তেমনি এমন জায়গায় জমা থাকে যেন প্রয়োজনে যে কোন সময় রোগী বা তার অনুমোদিত চিকিৎসক যেন সেই তথ্য দেখতে পান।
নিজের কম্পিউটারের বাইরে কোন সংবেদনশীল তথ্য রাখলে তার নিরাপত্তা জানাটা জরুরি। রোগীরএকাউন্টপাসওয়ার্ডদ্বারাসং এরবাইরেরোগী৪অক্ষরেরআরেকটিপিনিপিন যেকেউতারতথ্যখুলতেগেলেতাকেসেই এটা ছাড়া এমনকি চিকিৎসক পর্যন্ত রোগীর ফাইল খুলতে পারবেন না।
রোগীনির্দিষ্টফিদিয়েএসএমএসবার্ যে কেউ রোগীর ফাইল খুললে, অথবা পরীক্ষার ফলাফল তৈরি হওয়ার সাথে জানার জন্য এই এসএমএস ব্যবহার করা যেতে পারে।
যারা ওষুধ নিয়ে ভুলে যান, অথবা ওষুধ খেতে মনে রাখতে পারেন না, তারা প্রত্যেক বার ওষুধ নিলে এখানে লিখে রাখতে পারবেন। এপটি খুললেই যদি কোনো ওষুধ বাকি থাকে তা হলে রিমাইন্ডার আপনাকে জানিয়ে দেবে।
রোগীর পুরনো তথ্য ও পরীক্ষার রিপোর্ট রোগী নিজেই বা একজন সহযোগীর সাহায্যে এই এপে সংযুক্ত করতে পারবেন। তথ্য হালনাগাদ থাকলে রোগীর সেই সমস্ত পরীক্ষার প্রবণতা (trend) রোগী এবং চিকিৎসক দুজনেই দেখতে পাবেন।
রোগীর প্রয়োজনীয় ফটো বা ভিডিও সংযুক্ত করার সুবিধা রয়েছে।
patient note এর মাধ্যমে রোগী ঘরে বসেই তার অসুখের বিবরণ লিখে এপে জমা রাখতে পারবেন। প্রয়োজনেচিকিৎসকতাদেখতেপারবেনর এমনকি চিকিৎসক সেই পরিপ্রেক্ষিতে কোন বিবরণ লিখলে তা রোগী দেখতে পাবেন তার এপে।
যে সমস্ত পরীক্ষায় রিপোর্ট দিতে হয় যেমন এক্সরে, আলট্রাসাউন্ড, সিটি স্ক্যান, এমআরআই, বায়প্সি, এন্ডস্কপি ইত্যাদি সহ যে কোন পরীক্ষা সেই হাসপাতাল /ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে সরাসরি রোগীর একাউন্টে পৌঁছে যাবে।
রোগীর সমস্ত তথ্য এক জায়গায় থাকার ফলে চিকিৎসকের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে। এটিটেলিমেডিসিনেরক্ষেত্রেচূড়ান